এসইও (SEO) কী এবং ওয়েবসাইটের জন্য Powerful SEO করার সব থেকে ভালো পদ্ধতি

seo for new website bangla এসইও (SEO)

Written by Ahmed Rasel

Ahmed Rasel: WordPress Developer, Content Writer, and SEO Specialist, crafting digital experiences one click at a time. 🌐✍️ #WordPress #SEO #ContentWriter

July 1, 2024

আগে তেমন না থাকলেও ২১ শতকের শুরু থেকেই বিশ্বব্যাপী ইন্টারনেট ব্যবহারের এক ব্যাপক বিস্ফোরণ সূচিত হয়। আমাদের সামনে অগাধ তথ্যভান্ডারের দ্বার উন্মোচন করে এই ইন্টারনেট। যোগাযোগ ব্যবস্থাকে করে সহজতর। কালের আবর্তনে প্রযুক্তির উন্নতি এবং ব্যাপকতা যেমন বেড়েছে, ঠিক তেমনি বেড়েছে
সার্চ ইঞ্জিনের প্রদর্শিত ওয়েবসাইটগুলোর ভেতর র‍্যাঙ্কিং এর প্রতিযোগিতা। এ প্রতিযোগিতা যেন থামবার নয়। একটি ওয়েবসাইট বা ওয়েবপৃষ্ঠাকে সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহারকারীদের অনুসন্ধান ফলাফলের তালিকায় প্রথম দিকে দেখানোর চেষ্টা এবং এর সর্বোচ্চকরনকে ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের ভাষায় এসইও (SEO) বলা হয়।
তো চলুন এবার জেনে নিই এসইও (SEO) এর বিস্তারিত সংজ্ঞায়ন এবং এর সংক্ষিপ্ত ইতিহাস।

SEO কী? ( What is SEO?)

SEO এর পূর্ণরূপ হচ্ছে “সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন”, বিখ্যাত আমেরিকান লার্নিং ওয়েবসাইট MOZ.com এর মতে SEO হলো, ‘SEO stands for Search Engine Optimization, which is the practice of increasing the quantity and quality of traffic to your website through organic search engine results’.

সহজ ভাষায় বলতে গেলে SEO হলো, সার্চ ইঞ্জিনে কোনো বিষয়ে সার্চ করলে নির্দিষ্ট ওয়েবসাইট বা আর্টিকেলটিকে যেন ফলাফলের প্রথম সারিতে দেখা যায়, এ লক্ষ্যে যে পদ্ধতিগুলো অবলম্বন করা হয় তাকেই SEO বলে। সুতরাং এটি কোনো নির্দিষ্ট একটি পদ্ধতি নয় বরং বহুমাত্রিক সমন্বিত পদ্ধতি।

SEO এর সংক্ষিপ্ত ইতিহাস:

ইন্টারনেট সৃষ্টি এবং এর ব্যবহার যখন থেকেই বাড়তে থাকে, ঠিক তখন থেকেই মূলত এসইও (SEO)-এর যাত্রা শুরু হয় । যদিও তখন এসইও (SEO)-এর ব্যবহার বা এসইও এলগরিদম বর্তমান অবস্থার মত ছিলো না। যখন ইন্টারনেট এর জনপ্রিয়তা বাড়তে থাকে এবং এর ব্যবহার ও বাড়তে থাকে তখন সকল ওয়েবসাইটগুলোকে সংগঠিত করা বা শ্রেণিবিন্যাস করা খুব জরুরি হয়ে পড়ে । ঠিক তখনই অনুসন্ধান ইঞ্জিনের উন্নয়ন শুরু হয়ে যায়। আর এভাবেই অনুসন্ধান ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এর যাত্রা শুরু হয়। অফিসিয়ালভাবে ১৯৯৫ সালে এসইও প্রথম যাত্রা শুরু করে। পরবর্তীতে ১৯৯৮-১৯৯৯ সাল নাগাদ গুগলের সাম্প রুল তৈরির মাধ্যমে SEO এর যাত্রা আরো সুগঠিত হয়ে ওঠে।

মোমেন্ট মার্কেটিং: লাখ টাকার ব্যবসা ফ্রীতে করার 3 টি টিপস

সার্চ ইঞ্জিন কী?

সার্চ ইঞ্জিন হলো, একটি রোবোটিক প্রতিক্রিয়া। যেখানে আমরা কোনোকিছু খোঁজার জন্য সার্চ করে থাকি। এবং সার্চ ইঞ্জিনের মাধ্যমে আমরা আমাদের কাঙ্ক্ষিত বিষয়ের নিকট পৌঁছতে পারি।

search engine

সার্চ ইঞ্জিন যেভাবে কাজ করে:
সাধারণত একটি সার্চ ইঞ্জিনের ওয়েব ক্রলার বা সার্চ রোবট কিংবা সার্চ স্পাইডার প্রায় সবসময় ওয়েবে থাকা এক ওয়েবসাইট থেকে অন্য ওয়েবসাইটে ঘুরে বেড়ায়। এই রোবট বা স্পাইডার কিংবা ক্রলারসমূহ বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করে নিদির্ষ্ট শ্রেণীতে সজ্জিত করে এবং সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহারকারীর খোজকৃত শব্দ বা শব্দগুচ্ছ অনুসারে সার্চ ইঞ্জিনের ফলাফল পাতায় প্রদর্শন করে। আপনার ওয়েবসাইটটি যতটা এসইও ফ্রেন্ডলি করবেন সার্চ ইঞ্জিন ততটাই আপনার ওয়েবসাইটটিকে সবথেকে উপরে নিয়ে আসার সম্ভাবনা তৈরি করবে।

SEO ফ্রেন্ডলি করতে যে সব বিষয় লক্ষ্যনীয়:

লক্ষ্যনীয় বিষয়গুলিকে আমরা তিনভাগে ভাগ করতে পারি। ওয়েবসাইটের ভেতরগত, বহিরাগত এবং প্রযুক্তিগত মান উন্নয়ন।

ওয়েবসাইটের ভিতরগত এসইওর বিষয়গুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:

  • ওয়েবসাইটের শিরোনাম বা নাম
  • ওয়েবসাইটের মেটা বিবরণ
  • ওয়েবসাইটের মেটা কিওয়ার্ড ট্যাগ
  • ওয়েবসাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলোর শিরোনাম বা নাম
  • ওয়েবসাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলোর অল্ট ট্যাগ
  • ওয়েবসাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলোর ক্যাপশন
  • ওয়েবসাইটের বিভিন্ন পৃষ্ঠার মধ্যে অন্ত:সংযোগ
  • ওয়েবসাইটের সাথে অন্য ওয়েবসাইটের বহি:সংযোগ
  • সংযোগকৃত শব্দ ইত্যাদি

প্রযুক্তিগত এসইওর বিষয়গুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:

  • সাইটের গতি
  • মোবাইল-বন্ধব
  • ইনডেক্সিং
  • ক্রাউলাবিলিটি
  • সাইট আর্কিটেকচার
  • কাঠামোবদ্ধ উপাত্ত
  • নিরাপত্তা

ওয়েবসাইটের বাহিরাগত এসইওর বিষয়সমুহের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:

  • সোশ্যাল শেয়ার বা সামাজিক সাইটগুলোতে আলোচনা।
  • ব্যাকলিংক বা অন্য ওয়েবসাইটের সাথে সংযোগের সংখ্যা ইত্যাদি।

SEO এর প্রকারসমূহ: SEO এর অনেক প্রকার রয়েছে। যেমন:

  • টেকনিক্যাল এসইও (Technical SEO)
  • অর্গানিক এসইও (Organic SEO)
  • পেইড এসইও (Paid SEO)
  • অন-পেজ এসইও (On-Page SEO)
  • অফ-পেজ এসইও (Off-Page SEO)
  • কন্টেন্ট এসইও (Content SEO)
  • লোকাল এসইও (Local SEO)
  • মোবাইল এসইও (Mobile SEO)
  • ই-কমার্স এসইও (E-commerce SEO)

এর মধ্য হতে উল্লেখযোগ্য কিছু প্রকার নিয়ে আলোচনা করা যাক:

1.টেকনিক্যাল এসইও:

গুগোল সার্চ কনসোলের মাধ্যমে ওয়েবসাইটের Crawl Errors সনাক্ত করে নিতে হবে। গুগোল আপনার ওয়েবসাইটটিকে কীভাবে দেখছে সেটা অবশ্যই ফাইন্ড আউট করা জরুরি। ওয়েবসাইটটিকে অবশ্যই রেস্পন্সিভ এবং মোবাইল ফ্রেন্ডলি করে নিতে হবে। এবং ব্রোকেন লিঙ্ক থাকলে সেগুলো ঠিক করে নিতে হবে।

2.অর্গানিক এসইও এবং পেইড এসইও কী?:

অর্গানিক এসইও বলতে বুঝায় সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এর সকল প্রকার নিয়ম যদি আপনি যথাযথভাবে অনুসরণ করেন তাহলে আপনার ওয়েবসাইটের পেজটা সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম সারিতে দেখা যাবে।
এবং পেইড এসইও বলতে বোঝায় আপনি গুগল কোম্পানি কে পেইড করবেন এবং আপনার পেজকে স্বাভাবিক সার্চ রেজাল্টের প্রথমে দেখাবে। আমরা অনেক সময় সার্চ করার পরে কিছু কিছু ওয়েবসাইটকে প্রথমে দেখতে পাই। যেগুলোর পাশে (Ad) বা sponsor লেখা থাকে এগুলো মূলত পেইড এসইও।

3.অন পেজ এসইও (SEO) এবং অফ পেজ এসইও:

ওয়েবসাইটকে পরিপূর্ণভাবে তৈরি করার জন্য যা কিছুর প্রয়োজন সবকিছুকেই অন পেজ এসইও বলে। এবং ওয়েবসাইটকে সর্বস্তরে ছড়িয়ে দেবার জন্য যে পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় তাকেই অফ পেজ এসইও বলে। বর্তমানে এসইও এর সাধারণত দুটি পদ্ধতি প্রচলিত আছে:

১.হোয়াইট হ্যাট এসইও।
২.ব্ল্যাক হ্যাট এসইও।

হোয়াইট হ্যাট এসইও এবং ব্ল্যাক হ্যাট এসইও:

Google নির্দেশিত সমস্ত নিয়ম নীতি অনুসরণ করে ওয়েব সাইটটিকে র‍্যাংকিংয়ে তোলাকেই বলা হয় হোয়াইট হ্যাট এসইও। এবং নিয়ম নীতি অনুসরণ না করাকেই বলে ব্ল্যাক হ্যাট এসইও। তবে বর্তমানে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্টের কারণে তা অনেকটাই কঠিন হয়ে পড়েছে।

1. এসইও বেসিক কিছু সেটিংস:

প্রথমে আপনার ওয়েবসাইটটিকে গুগোল সার্চ কনসোলে সাবমিট বা এড করে নিতে হবে। তারপর বিং ওয়েবমাস্টার টুল ব্লগ সাবমিট করতে হবে। গুগল এনালাইটিক্স অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে। এবং সেখানে আপনার ওয়েবসাইটটি ভেরিফিকেশন করে নেওয়া অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এবং যদি আপনি ওয়ার্ডপ্রেস ইউজার হয়ে থাকেন তাহলে আপনার ওয়েবসাইটে Yoast SEO নামে একটি প্লাগিন ইন্সটল করে নিতে পারেন।

2. কিওয়ার্ড রিসার্চ:

প্রথমেই আপনি আপনার ওয়েব সাইটের ধরন সিলেক্ট এর মাধ্যমে আপনার নিশ প্রোডাক্ট সিলেক্ট করে নিন তারপর কিওয়ার্ড নির্বাচন করুন। দীর্ঘ কিওয়ার্ড নিয়ে কাজ করলে ভালো হবে। আপনি এর জন্য গুগল কিওয়ার্ড প্ল্যানারের সাহায্য নিতে পারেন। বিভিন্ন অনলাইন সাইট থেকে আপনার কম্পিটিটরদের যাচাই এর মাধ্যমে আপনি কিওয়ার্ড যাচাই করে নিতে পারেন। আপনি চাইলে অভিজ্ঞদের মাধ্যমে এটি রিসার্স করে নিতে পারেন।

SEO Tips for Bangladeshi Businesses

3. আর্টিকেল লেখার পদ্ধতি:

আপনাকে অবশ্যই কোয়ালিটি সম্পন্ন কনটেন্ট তৈরি করতে হবে। কারণ জেনে রাখবেন, কনটেন্ট ইজ কিং (Content is King)।
আপনার কনটেন্ট সম্পূর্ণভাবে বড় করে লিখুন এবং সহজে বোধগম্য ভাষা ব্যবহার করুন। প্রয়োজনে কনটেন্ট এর ভিতরে ইমেজ বা ভিডিও যুক্ত করে দিন।

4. ব্যাকলিংক তৈরি করুন:

ব্যাক লিঙ্কটা মূলত ওয়েবসাইটের প্রচার-প্রচারণার জন্যই ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
আপনাকে অবশ্যই গেস্ট পোস্ট ব্যবহার করতে হবে। ব্যাক লিংক করার জন্য আপনার কম্পিটিটরদের ব্যাক লিঙ্ক যাচাই করে নিবেন। ফোরাম পোস্টিংসহ আরো বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন। বিভিন্ন ব্লগের কমেন্ট সেকশনেও ওয়েবসাইটটিকে লিঙ্ক পুশ করুন। লিস্টিং বা ডিরেক্টরি তে আপনার কন্টেন্ট এড করতে পারেন।।

5. লোকাল এসইও:

আমরা যখন কোনোকিছু লিখে গুগলের সার্চ বারে সার্চ করি তখন দেখবেন গুগল আমাদের বাংলাদেশের এরিয়ার ভেতরেই সীমাবদ্ধ রাখে। কখনো কি ভেবে দেখেছেন এটা কীভাবে হয়? এটা মূলত লোকাল এসইও মাধ্যমেই হয়ে থাকে। আপনি যখন কোন কিছু কিনতে বা ধরুন কোন ইলেকট্রনিক্স পণ্য কিনতে গুগলে সার্চ দিবেন তাহলে কিন্তু আপনি অবশ্যই দেখবেন আপনি যে এলাকাতে আছেন বা আপনি যে জেলাতে আছেন সেই জেলার রেজাল্ট গুলোই আপনার সার্চ ইঞ্জিনে আগে দেখাবে। আপনি যখন লোকাল ভাবেই কোন কিছুর জন্য সার্চ করবেন তখন আপনি আপনার আশেপাশের রেজাল্টগুলো পেয়ে থাকবেন। আর লোকাল এসইও বিষয়টা গুগোল খুব গুরুত্বপূর্ণ ভাবে দেখে। আর এই কারণেই গুগল সার্চ ইঞ্জিনের মাধ্যমে আপনার সবচেয়ে উপযোগী তথ্যটাই সব সময় দেখানোর চেষ্টা করে থাকে।

6. মোবাইল এসইও:

মোবাইল এসইও হল স্মার্টফোন এবং ট্যাবলেটের মতো মোবাইল ডিভাইসে সার্চ ইঞ্জিন ফলাফল পৃষ্ঠাগুলিতে উচ্চতর র‌্যাঙ্ক করার জন্য একটি ওয়েবসাইটকে অপ্টিমাইজ করা। ডিজিটাল বিশ্বে এটি অপরিহার্য, কারণ মানুষ তথ্য অনুসন্ধান করতে এবং ইন্টারনেট অ্যাক্সেস করতে তাদের মোবাইল ডিভাইস ব্যবহার করে থাকে।

7. ই-কমার্স এসইও:

ই-কমার্স ওয়েবসাইটগুলির জন্য সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। এটির মাধ্যমে অনলাইন কাস্টমারদের অনুরোধের উপর ভিত্তি করে তাদের পছন্দসই পণ্য এবং পরিষেবা অনুসন্ধান করা হয়। ইউজারদের পছন্দের পণ্য এবং আগ্রহমূলক বিষয়গুলি জানা হয় এবং এই তথ্যের ভিত্তিতে ই-কমার্স সাইট অনুসন্ধান ফলাফলগুলি সম্পাদন করা হয়।

পরিশিষ্ট: সত্য কথা বলতে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এসইও (SEO) এর পদ্ধতির কোনো শেষ নেই। কারণ বর্তমান তথ্যপ্রযুক্তিতে গুগোল বা বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিন প্রতিনিয়ত তাদের অ্যালগোরিদম আপডেট করে যাচ্ছে। এজন্য প্রয়োজন প্রতিনিয়ত আপডেটগুলোর খোঁজ রাখা। এবং সেভাবে ওয়েবসাইটটাকে পরিচালনা করা। এবং সর্বোপরি ভালো কনটেন্ট ব্যবহারের মাধ্যমে সার্চ র‍্যাঙ্কের প্রথম সারিতে ওয়েবসাইটটিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া।

You may also like…

মোমেন্ট মার্কেটিং: লাখ টাকার ব্যবসা ফ্রীতে করার 3 টি টিপস

মোমেন্ট মার্কেটিং: লাখ টাকার ব্যবসা ফ্রীতে করার 3 টি টিপস

বর্তমান ডিজিটাল যুগে মোমেন্ট মার্কেটিং একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কৌশল হয়ে উঠেছে। এই কৌশলটি মূলত ভাইরাল অথবা ট্রেন্ডিং বিষয়গুলোর সাথে সংযোগ স্থাপন করে কন্টেন্ট তৈরির মাধ্যমে শ্রোতাদের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করে।

ফেসবুক বুস্টিং কি? ফেসবুক পেজ বুস্ট করার নিয়ম

ফেসবুক বুস্টিং কি? ফেসবুক পেজ বুস্ট করার নিয়ম

ফেসবুক বুস্টিং হল আপনার পেজের পোস্ট, ইভেন্ট, অফার, ওয়েবসাইট লিঙ্ক ইত্যাদিকে আরও বেশি মানুষের কাছে দেখানোর জন্য একটি সহজ এবং দ্রুত পদ্ধতি। এটি একটি বিজ্ঞাপন প্রচারের মতো কাজ করে, তবে এটি তৈরি করা এবং পরিচালনা করা অনেক সহজ।

2 Comments

  1. X22nit

    Hey people!!!!!
    Good mood and good luck to everyone!!!!!

Submit a Comment

optin logo

Subscribe To Our Newsletter

Join our mailing list to receive the latest updates from our team.

You have Successfully Subscribed!